Drug use in constipation

"LACTULOSE"


When the stool become hard then it is known as constipation. There are so many people who are suffering from this problem and in this case, lactulose may be the salvation of this problem. In this article, we will learn all about lactulose.


Indication:

  • Constipation.
  • Hepatic encephalopathy.

Dosage & Administration:


For constipation-


Adults:


Initially, 15 ml two times daily or adjust according to patient's need.

Children:

  • Under 1 year 2.5 ml two times daily.
  • 1-5 years 5 ml twice daily.
  • 5-10 years 10 ml twice daily.

For Hepatic encephalopathy-


30-50 ml three times daily.

Contraindications:


Lactulose is contraindicated in patients with galactosemia and intestinal obstruction.

Side effects:


Primary or initial dosing may produce flatulence and intestinal cramps, which are usually transient. Overdose may occur diarrhea.

Lactulose (Avolac)





NOTE: Click Here


For the benefit of the Bangladeshi people, there are some available local brand name of lactulose are given below with their manufacturer.


Actilac - Healthcare Pharmaceuticals Ltd.

Actulose - Silva Pharmaceuticals Ltd.

Asilac - Asiatic Laboratories Ltd.

Avolac - Aristopharma ltd.

Conlax - Unimed & Unihealth Manufacturers Ltd.

Constilac - Renata Limited.

D-lac - Drug international Ltd.

Inolac - Incepta Pharmaceuticals Ltd.

Laclose - Opsonin Limited.

Laxativ - Rangs Pharmaceuticals Ltd.

Niprolac - NIPRO JMI Pharma Ltd.

Osmolac - Square Pharmaceuticals Ltd.

Serelose - Beximco Pharmaceuticals Ltd.































































































Bashok (Malabor Nut)

Bashok


Scientific Name: Adhatoda vasica.
English Name: Malabor nut.   
Family: Acanthaceae.

Using Parts: Leaves, Roots & Barks.

Uses: Expectorant and Bronchodilator.


Adhatoda vasica

চিকুনগুনিয়া কি, এর লক্ষণ ও প্রতিকার || Chikungunya

চিকুনগুনিয়া


চিকুনগুনিয়া কি?


চিকুনগুনিয়া একটি ভাইরাসজনিত রোগ। আফ্রিকা ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ায় এ রোগটির প্রাদুর্ভাব হলেও আইছিডিডিআর-বি সম্প্রতি আমাদের দেশের কিছু কিছু এলাকায় এ রোগের সংক্রমণ নিশ্চিত করেছেন। বাংলাদেশে চিকুনগুনিয়া সর্বপ্রথম ধরা পড়ে ২০০৮ সালে এরপর ২০১১ সালে চিকুনগুনিয়া দ্বিতীয়বারের মত আমাদের দেশে পরিলক্ষিত হয়। বর্তমানে রাজধানীতে  চিকুনগুনিয়ার প্রাদুর্ভাব আবারো দেখা দিয়েছে। 


চিকুনগুনিয়া রোগের লক্ষণঃ


১। প্রচণ্ড জ্বর (১০২-১০৪) ডিগ্রি ফারেনহাইট।

২। মাথা ব্যাথা।

৩। পেশি ব্যাথা।

৪। গিরায় তিব্র যন্ত্রণা।

৫। হাড়ের সংযোগস্থলে ফুলে যাওয়া।

৬। বমি ও বমিবমি ভাব।

৭। চোখ ওঠা বা কঞ্জান্টিভাইটিস হতে পারা।

৮। ২-৩ দিনের মধ্যে জ্বর চলে যাওয়া এবং শরীর দুর্বল হয়ে যাওয়া।

৯। এ ছাড়া হঠাৎ চর্মরোগ ও চিকুনগুনিয়ার অন্যতম একটি লক্ষণ।



বিঃদ্রঃ

মশা দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার ৩-৭ দিনের মধ্যে চিকুনগুনিয়ার লক্ষণগুলি প্রকাশ পায়। 



চিকুনগুনিয়ায়  স্বাস্থ্য ঝুঁকি ও রোগের প্রকটতাঃ


  • চিকুনগুনিয়া একটি মশাবাহিত ভাইরাসজনিত রোগ। ডেঙ্গুর মতই চিকুনগুনিয়াও এডিস মশার মাধ্যমে ছড়ায়। জ্বর-ফুস্কুরি-গিরাব্যাথা থাকলে এবং রক্তে ডেঙ্গু এন্টিজেন নেগেটিভ হলে চিকনগুনিইয়া হয়েছে বলে ধরে নেয়া হয়।


  • এডিস মশার আক্রমন সাধারণত দিনের বেলাতেই হয়। বিশেষ করে ভোর বেলা এবং সন্ধার সময়ে এই মশার আক্রমণ বেশি হয়। চিকুনগুনিয়া কোন প্রাণঘাতী রোগ নয় এবং আক্রান্ত ব্যাক্তি সাধারণত ২-৩ সপ্তাহের মধ্যে সুস্থ হয়ে ওঠে।


  • কিছু কিছু ক্ষেত্রে সঠিক যত্ন ও চিকিৎসার অভাবে চিকুনগুনিয়া দীর্ঘমেয়াদী সাস্থ সমস্যা তৈরি করতে পারে। বিশেষ করে নবজাতক, বৃদ্ধ ও অসুস্থ রোগী যদি চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত হয় তাহলে প্রকট সাস্থ ঝুঁকির আশঙ্কা রয়েছে।



চিকুনগুনিয়ার চিকিৎসাঃ


  • রোগের লক্ষণ দেখা গেলে যত তারাতারি সম্ভব চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। চিকুনগুনিয়ার জন্য কোন ভ্যাকসিন বা টিকা নেই আর হ্যাঁ কোন প্রকার এন্টিবায়োটিক নেয়া উচিৎ নয়।


  • পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন আর ডিহাইড্রেশন এড়াতে প্রচুর তরল খাবার খান। জ্বর এবং ব্যাথার জন্য প্রাথমিক ভাবে প্যারাসিটামল নিতে পারেন।




Chikungunya



Chikungunya
Chikungunya


















































ভিটামিন || Vitamin Deficiency Diseases

"ভিটামিন ও ভিটামিনের অভাবজনিত রোগসমূহ"



আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানবো কোন কোন ভিটামিনের অভাবে আমাদের কোন কোন রোগ হয় কিন্তু তার আগে জানবো ভিটামিন কি এবং তা কত প্রকার ও কি কি। তো চলুন প্রথমেই জানা যাক ভিটামিন কি ?

ভিটামিন কিঃ 

ভিটামিন হচ্ছে জৈব যৌগের একটি গ্রুপ যা আমাদের শরীরের সাধারণ বৃদ্ধি এবং পুষ্টি জন্য অপরিহার্য। আমাদের শরীর ভিটামিন উৎপাদন বা তৈরি করতে পারে না তাই খাদ্যের মাধ্যমে অল্প অল্প করে আমাদের ভিটামিন গ্রহণ করতে হয়।

ভিটামিনের শ্রেণীবিভাগ ঃ

ভিটামিন প্রধানত ২ ধরণের ফ্যাট সলুবল (তৈলে দ্রবণীয়) আর ওয়াটার সলুবল (পানিতে দ্রবণীয়)। এ ছাড়া আরও কিছু ভিটামিন রয়েছে যেমন শক্তি বর্ধক, হেমাটপয়টিক এবং আরো অনেক।

ফ্যাট সলুবল (তৈলে দ্রবণীয়) ভিটামিনঃ


১। ভিটামিন- এ (রেটিনল,বিটাকেরটিন)।
২। ভিটামিন- ডি (কেলছিফেরল)।
৩। ভিটামিন- ই (টকফেরল, টকট্রিনিওল)।
৪। ভিটামিন- কে (ফাইলকুইনন,মেনাকুইনন)।


ওয়াটার সলুবল (পানিতে দ্রবণীয়) ভিটামিনঃ


১। ভিটামিন- সি (এস্করবিক এসিড)।
২। ভিটামিন- বি কমপ্লেক্স।

এনারজি রেলিজিং (শক্তি বর্ধক) ভিটামিনঃ


১। ভিটামিন- বি১ (থ্যায়ামিন)।
২। ভিটামিন- বি২ (রিবোফ্লাবিন)।
৩। ভিটামিন- বি৩ (নিকোটিনিক এসিড, নায়াসিন)।
৪। বায়টিন।
৫। পেন্টোথিনিক এসিড। 

হেমাটপয়টিকঃ


১। ফলিক এসিড।
২। ভিটামিন- বি১২ (সাইনোকোবালামিন)।

অন্যাননঃ


১। ভিটামিন- বি৬ (পাইরিডক্সিন)।
২। পাইরিডক্সামিন।
৩। পাইরিডক্সাল।


ভিটামিনের অভাবে আমাদের যে সকল রোগ হয় অর্থাৎ কোন ভিটামিনের অভাবে কোন রোগ হয় তা নিচে দেয়া হলঃ


ভিটামিন- এ ------------------------------------------------- রাতকানা, চামড়া শুকিয়ে যাওয়া।
ভিটামিন- বি১ (থ্যায়ামিন) ------------------------- বেরিবেরি (মুখে-ঠোটে ঘা), নিউরাইটিস।
ভিটামিন- বি২ (রিবোফ্লাবিন) -------------------------------------------গ্লসিটিস ও ছেলোসিস।
নায়াসিন ------------------------------------------------------------------------------------ প্লেগরা।
ভিটামিন- বি৬ (পাইরিডক্সিন) -------------------------- কনভালসন, হাইপার-ইরিটেবিলিটি।পেন্টোথিনিক এসিড -------------------------------------------- ডারমাটাইটিস, এলোপেসিয়া।
বায়টিন ----------------------------------------------------------- ডারমাটাইটিস ও এনটেরিটিস।
ফলিক এসিড ----------------------- এনিমিয়া (রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে যাওয়া)।
ভিটামিন- বি১২ (সাইনোকোবালামিন) ------------------------------- পারনিসিয়াস এনিমিয়া।
ভিটামিন- সি (এস্করবিক এসিড) --------------------------------------------------------- স্কারভি।
ভিটামিন- ডি (কেলছিফেরল) -------------------------------------------------------- আটাক্সিয়া।
ভিটামিন- কে (ফাইলকুইনন,মেনাকুইনন) ---------------------------------------- হিমোরেজ।


Vitamin

                  
Vitamin


বিঃ দ্রঃ

"আজ এ পর্যন্তই। পরবর্তী কোন আর্টিকেলে আমরা জানবো ভিটামিনের অভাবে যে সকল রোগ হয় তা থেকে বাঁচার উপায় অর্থাৎ ভিটামিন গুলোর উৎসগুলো কি কি। আর যদি সম্ভব হয় তবে ভিটামিনের অভাবজনিত রোগসমূহের কিছু চিএ আপনাদের দেখানোর চেষটা করবো।"

সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন আল্লাহ্‌ হাফেয।


























































স্ট্রোক || Stroke

স্ট্রোক

Stroke


স্ট্রোক কি? 


স্ট্রোক হচ্ছে একটি "মস্তিষ্ক আক্রমণ" যা মস্তিষ্কের একটি অংশে রক্ত প্রবাহ বিঘ্নিত হওয়ার কারণে  বা রক্তক্ষরণের কারণে হয়ে থাকে। এটা যে কোন সময় যে কারো হতে পারে। যখন এটি ঘটে তখন মস্তিষ্ক কোষ অক্সিজেন থেকে বঞ্চিত হয়  এবং মরতে শুরু করে। যখন মস্তিষ্ক কোষ মারা যায় তখন মস্তিষ্কের যে এলাকা মস্তিষ্ক ও পেশী নিয়ন্ত্রণ করে, সে এলাকা  সেই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে।

সর্বশেষ পরিসংখ্যান অনুযায়ী, মেডিকেল বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে স্ট্রোকগুলি প্রাপ্তবয়স্কদের অক্ষমতা এবং মৃত্যুর একটি প্রধান কারণ।মস্তিষ্কে স্ট্রোক কীভাবে হয় বা মস্তিষ্কের ক্ষতি কীভাবে হয় তা নির্ভর করে একজন ব্যক্তি কীভাবে স্ট্রোক দ্বারা আক্রান্ত হয়। উদাহরণস্বরূপ, যার একটি ছোট্ট স্ট্রোক ছিল তার সামান্য সমস্যা হতে পারে। যেমন একটি হ্বাত  পায়ের অস্থায়ী দুর্বলতা হতে পারে। কিন্তু যার বড় স্ট্রোক আছে বা ছিল স্থায়ীভাবে তার শরীরের একপাশে পক্ষাঘাতগ্রস্ত হতে পারে বা কথা বলার ক্ষমতা হারাতে পারে। কিছু লোক স্ট্রোক থেকে সম্পূর্ণভাবে সুস্থ হয় , তবে ২/3 জন বেঁচে থাকা ব্যক্তিদের কোন না কোন  ধরনের অক্ষমতা থেকেই যায়। 


এই আর্টিকেলে আমরা স্ট্রোকের সবচেয়ে সাধারণ সতর্কতা এবং কীভাবে নিজেকে রক্ষা করা যায় তা নিয়ে কথা বলব। প্রথমত আপনাকে জানতে হবে স্ট্রোক কত প্রকার। স্ট্রোক দুই প্রকার- ইশকামিক এবং হ্যামাররাজিক। ইসকেমিক স্ট্রোকগুলি খুবই কমন যা মস্তিষ্কের ধমনী সংকীর্ণ বা ব্লক করার কারণে সৃষ্ট হয়, যার ফলে রক্তপ্রবাহ কমে যায়। আর হেমোরেজিক স্ট্রোকগুলি কম কমন এবং মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ দ্বারা সৃষ্ট হয়।



স্ট্রোকের সতর্কতা সংকেত কোনভাবেই অবহেলা করা উচিত নয়!!!



 স্ট্রোকের সবচেয়ে সাধারণ সতর্কতা সংকেতগুলি হলঃ


১। হাত, পা বা মুখের  অসাড় অবস্থা, বিশেষকরে শরীরের একপাশে।
২। হাঁটায় সমস্যা বা ভারসাম্যহীনতা।
৩। কথা বলা এবং অন্যদের কথা বুঝতে সমস্যা।


আকস্মিক স্ট্রোক সনাক্ত করার বা বুঝার কিছু উপায়ঃ


(১) মুখঃ আক্রান্ত ব্যাক্তিকে হাসতে বলা এবং যদি দেখেন যে হাসার সময়ে তার মুখ একদিকে বেঁকে যাচ্ছে তবে বুঝবেন ব্যাক্তিটি স্ট্রোকে আক্রান্ত।

(২) কথাবার্তাঃ আক্রান্ত ব্যাক্তিকে কোন কথা পুনরাবৃত্তি করতে বলা এবং পুনরাবৃত্তির সময় অসমতা।

(৩) হাতঃ আক্রান্ত ব্যাক্তিকে তার দুই হাত উপরে তুলতে বলা এবং লক্ষণীয় যে তার এক হাত নিচের দিকে নামানো।

(৪) চোখঃ এক বা উভয় চোখের মধ্যে সমস্যা দেখা।

(৫) সময় গণনাঃ আক্রান্ত ব্যাক্তিকে সময় গণনা করতে বলা এবং তার না পারা।








































































''কিটোটিফেন'' || KITOTIFEN

About kitotifenKitotifen



''কিটোটিফেন''

 --- -আমরা অনেকই আছি যাদের এমন একটি ছোট সমস্যা বা অসুখ আছে যা কিনা অনেক সময় অনেক বড় বিতক্তির কারণ হয়ে দাড়ায়। সেই সমস্যাটি আর কিছুই না তা হছে নাক দিয়ে পানি পড়া বা নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া (নাকের একটি বা ২টি ছিদ্রই)। এটিকে অবশ্য সরাসরি সাইনুসাইটুসিস বলা যাবে না কিন্তু এটি  সাইনুসাইটুসিস এরই একটি লক্ষণ।  


নাক বন্ধ হয়ে গেলেই আমরা নানা ধরণের ড্রপ ব্যবহার করি, আবার কেউ কেউ গরম পানির ভাপ নেই নাক খোলার জন্য। অনেকে আবার ডাক্তারের কাছে যায় আর ডাক্তার কিছু ঔষধ লিখে দেন। আর সেই ঔষধ গুলোর মধ্যে একটি ঔষধ থাকে যা খেলে আপনার ঘুম আসে, আর সেই ঔষধ টিই হছে কিটোটিফেন। 


কিটোটিফেন কি?

কিটোটিফেন একটি ঔষধ যা কিনা এজমা বা এই ধরণের এলারজিক অসুখের জন্য ব্যবহার করা হয়। 

জেনেরিক নামঃ কিটোটিফেন।

 ব্রান্ড নামঃ জেডিফেন, জেডিট, এলারিড, এসফেন, কেটিফেন ইত্যাদি।

ঔষধের ধরন ঃ



১। ট্যাবলেট।

২। সিরাপ।



ব্যাবহার


এলারজিক কঞ্জাঙ্কটিভিটিস, এলারজিক কন্ডিসন ও এজমা প্রফাইলেক্সিস ই কিটোটিফেন ব্যাবহার করা হয়। 

ট্যাবলেট ঃ 


১ মিলিগ্রাম দিনে দুই বার সর্বচ্ছ ২ মিলিগ্রাম দুই বার।

সিরাপঃ     


৬-১২ মাস ০.২৫ মিলি/কেজি দিনে একবার।       

    

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াঃ


                    (-) ঘুম ঘুম ভাব।
                    (-) খসখসে চামড়া।
                    (-) মুখ শুকিয়ে যাওয়া।
                    (-) ওজন বেড়ে যাওয়া।
                    (-) ইত্যাদি।   


সাবধানতা ঃ

         কিডনি সমস্যার রোগী এবং গর্ভবতী মা কিটোটিফেন এরিয়ে চলুন / ডাক্তার এর পরামর্শে ব্যাবহার করুন।










































































































বিষণ্নতা || Depression

বিষণ্নতা

depressed man
বিষণ্নতা


বিষণ্নতা বা ডিপ্রেষণ কি? ঃ

                                                           বিষণ্নতা হচ্ছে একটি অস্বাভাবিক বা অসুস্থ অবস্থা যা একজন মানুষকে অন্তত ২ সপ্তাহ  নিয়মিত মন খারাপ করে রাখে ও তার প্রিয় কাজ গুলো থেকে তাকে দূরে সরিয়ে রাখে। যে সকল মানুষ বিষণ্নতায় তাদের মধ্যে নিম্ন লিখিত কিছু পরিবর্তন দেখা যায়-
     
 ১। শারীরিক দুর্বলতা ।
২। খাদ্যাভাসে পরিবর্তন।
৩। ঘুম কমে যাওয়া।
৪। কোন কিছুতে মনোযোগ কমে যাওয়া।
৫। সিধান্তহিনতায় ভোগা।
৬। অস্থিরতায় ভোগা।
৭। অক্ষমতা অনুভব (কিছু না পারার ভয়)।
৮। দ্বিধা।
৯। আশাহীনতা।
১০। আত্মহত্যার কথা ভাবা, ইত্যাদি।



বিষণ্নতায় করনিয়ঃ


--- আপনি যাকে বিশ্বাস করেন তার সাথে কথা বলা। অধিকাংশ মানুষ ভালো বোধ করে যে তার প্রতি কেয়ার করে।

--- আপনি যে সকল কাজ করতে ভালবাসেন তাতে ব্যস্ত থাকুন।

--- ব্যস্ততার মাঝেও বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিন।

enjoy yourself to get-rid of depression



--- সব কিছুতে স্বাভাবিক থাকার চেষ্টা করুন আর পরিবারের সাথে হাসিখুসি থাকুন।

--- মদ্যপান, ধূমপান বা বিভিন্ন প্রকারের নেশা থেকে বিরত থাকুন।

--- চাইলে পছন্দের কোন ভালো জায়গা থেকে ঘুরে আস্তে পারেন যা আপনাকে  প্রানবন্ত রাখতে অনেক সাহায্য করবে।

happy people without depression



বি।দ্র।

           (প্রয়োজন সাপেক্ষে অবশ্যই ডাক্তারের শরণাপন্ন হন। )










































































































Translate to your own language